CONSIDERATIONS TO KNOW ABOUT আলু চাষের পদ্ধতি, NB ARTICLE, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Considerations To Know About আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Considerations To Know About আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Blog Article

৩। গাছ মরে যাওয়া এ রোগের লক্ষণীয় উপসর্গ৷

• হিমাগারে সংরক্ষিত আলুর চেয়ে বাড়িতে সংরক্ষিত আলুর ওজন কমে যায়।

বীজ আলু বপনের ২০-২৫ দিনের মধ্যে (স্টোলন বের হওয়ার সময়) প্রথম দিতে হবে, দ্বিতীয় সেচ বীজ আলু বপনের ৪০-৪৫ দিনের মধ্যে (শুটি বের হওয়া পর্যন্ত) এবং তৃতীয় সেচ আলু বীজ বপনের ৬০- ৬৫ দিনের মধ্যে (শুটির বৃদ্ধি পায়) দিতে হবে। দেশের উত্তরাঞ্চলে বেশি ফলন পেতে হলে ৮-১০ দিন পর গোড়ায় মাটি দেওয়া প্রয়োজন ।

ব্যবস্থাপনা: আক্রান্ত গাছ কিছুটা মাটিসহ সরিয়ে ফেলতে হবে। জমি গভীর ভাবে চাষ করতে হবে। জমিতে সব সময় জৈব সার প্রয়োগ করতে হবে।

২৷ কীটনাশক (এজেড্রিন, নোভাক্রন, মেনোড্রিন ইত্যাদি) ২ মিলিমিটার অথবা ১ মিলিমিটার ডাইমেক্রন প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে ৭-১০ দিন পর পর জমিতে স্প্রে করতে হবে৷

ব্যবস্থাপনা: বিষটোপ ব্যবহার করতে হবে। গর্ত থেকে পোকা বের করে মেরে ফেলতে হবে।

আলু পুষ্টির দিক দিয়ে ভাত ও গমের সাথে তুল্য। এছাড়া খাদ্য হিসাবে আলু সহজেই হজম হয়। আলুতে যথেষ্ঠ পরিমানে খাদ্য শক্তি রয়েছে। তাছাড়া ভিটামিন ও খনিজ লবণও পাওয়া যায়।

গাছ শক্ত ও দ্রত বেড়ে উঠে। কান্ডের সংখ্যা কম ও লম্বা। পাতার প্রান্ত কিছুটা ঢেউ খেলানো। জীবনকাল ৯০-৯৫ দিন। আলু ডিম্বাকার, মাঝারি আকার। ত্বক মসৃন ও লাল বর্ণের। শাঁস হলদে ও চোখ  অগভীর

শুষ্ক, উজ্জ্বল ও ভালো আবহাওয়ায় আলু তুলতে হবে। বেলচা বা লাঙ্গল দিয়ে সারি সারি আলু তুলতে হবে। আলু যাতে নষ্ট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আলু তোলার পর প্রখর রোদে সংরক্ষণ করা উচিত নয়। ক্ষেতে প্রাক-বাছাই করা হয়েছে কাটা, ফাটা, ক্ষতিগ্রস্ত, আংশিক পচা আলুকে প্রত্যাখ্যান হিসাবে আলাদা করার জন্য - যাতে ভাল আলুর স্তূপের সাথে মিশ্রিত করা না যায়। তুষ দিয়ে ঢেকে থাকা ব্যাগ বা ঝুড়িতে আলু সাবধানে ইম্প্রোভাইজড সেডে নিয়ে যেতে হবে।আলুর ব্যাগ বা ঝুড়ি আশেপাশে ফেলে দেওয়া উচিত নয় কারণ এতে আলু চর্মরোগ বা ঘামাচি হয়ে যেতে পারে।

ভূমিকা: কাটুই পোকা গাছের গোড়া কেটে ক্ষতি করে। ডিম ফুটে বের হয়ে কীড়া পাতার বাইরের (ত্বক) অংশ খেয়ে থাকে।

গাছ শক্ত ও দ্রত বেড়ে উঠে। কিছুটা খরা সহ্য করার ক্ষমতা আছে। জীবনকাল ৮০-৮৫ দিন। অংকুর প্রথমে আঁটসাট থাকে ও পরে মোচাকার হয়। রং লাল বেগুনি, অগ্রভাগ সবুজ এবং রোমশ। আলু ডিম্বাকার, মাঝারি আকৃতির ,ত্বক মসৃন, রং হালকা হলুদে ও চোখ  অগভীর। জাতটি সারা দেশেই চাষ করা যায়। 

আরো পড়ুনঃ আলু খাওয়ার উপকারিতা ও আলু কত প্রকার ও কি কি

অথচ জেনে অবাক হবেন ছোট বড় সবার প্রিয় এই read more আলু চারশ বছর আগেও বাংলাদেশ বা এর আশেপাশে কেউ চোখে দেখেনি। এর নামও জানতো না অনেকে।

কান্ড শক্ত ও মধ্যম আকৃতির। পাতা কিছুটা বড় ও হালকা সবুজ। আলু ডিম্বাকৃতি থেকে লম্বা ডিম্বাকৃতি

Report this page